health লাইফ স্টাইল

প্রতিদিনই বোট নিয়ে ঝামেলা, ৩-৪ ঘণ্টা সময় নষ্ট হচ্ছে : বাড়বে চমক

rukaiya jahan chamak 2 1068x601 1 4
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার চিত্র দেখল বাংলাদেশ। কয়েকটি জেলার পরিস্থিতি এতটাই অবনতি হয়েছে, যেখানে উদ্ধারকর্মীরাও পৌঁছাতে পারছেন না। এমন অবস্থায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ বন্যার্তদের সহযোগীতায় এগিয়ে এসেছেন। যাদের একজন ছোট পর্দার অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক। ইতোমধ্যেই নিজের একটি টিম নিয়ে বানভাসিদের উদ্ধারে ফেনী পৌছে গেছেন তিনি। সেখানে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বিভিন্ন উদ্যেগ নিয়েছেন এই অভিনেত্রী। ফেনৗতে পৌঁছে একটি বিষয় খারাপ লেগেছে চমকের। যেটা সম্প্রতি নিজ আইডি থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেছেন। চমক লিখেছেন, ‘একটা বিষয় নিয়ে খারাপ লাগলো, প্রতিদিনই বোট নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে! যা নিয়ে সকাল থেকে সবাই ফেনী জেলা প্রশাসকের অফিসে প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা সময় নষ্ট করলো। বোট কারা পাবে, পেলেও কয়জন সেটাতে যাবে, কেনো যাবে, কোথায় যাবে, কী কী নিয়ে যাবে…এসব বিষয় নিয়ে ঝামেলা। কেউ কাউকে ছাড় দেবে না। এভাবে হলে আপনারা উদ্ধার করতে যাবেন কখন? অর্ধেক বেলাই যদি এভাবে শেষ করে ফেলেন!’ অভিনেত্রী আরও লেখেন, ‘সবাই শুধু কাছের এলাকাতে যেতে চাচ্ছে। ভেতরের দিকে কেউ খুব একটা আগ্রহী দেখলাম না। আজ থেকে শতভাগ ডেডিকেটেড টিম চাই। বাঘের মতো ক্ষিপ্র কাজের দক্ষ ছেলেগুলোকে আগে যেতে দিন প্লিজ। ফেনী জেলা প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’ এর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন চমক। যেখানে দেখা যায়, ‘গ্রামের অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছে সঙ্গে হয়েছে তার টিমের সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। সেসব ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘তোমার ভয় নেই মা, আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’ এইটা শুধুমাত্র একটা গান না, এইটা জাতিগতভাবে আমাদের পরিচয়। আমরা প্রতিবাদী আমরা বিপ্লবী আমরা হার না মানা নির্ভীক যোদ্ধা।’ এ অভিনেত্রী বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি উল্লেখ করে লিখেছেন, যেকোনো দুর্যোগ, হোক সেটা প্রাকৃতিক অথবা মানবসৃষ্ট আমরা সেটাকে বুক পেতে হাসিমুখে প্রতিহত করতে পারি। আমরা যেমন রাজপথে দুহাত মেলে বুকে গুলি নিতে পারি, তেমনি বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি । ক্যাপশনের শেষে চমকের ভাষ্য, পৃথিবীর যত বড়ো পরাশক্তিই হোক না কেন , আমাদের ভাসিয়ে দেয়া উজাড় করে দেয়া , নিশ্চিহ্ন করে দেয়া এত সহজ না! কারণ আমরা শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়তে জানি। তাই আপাতত চোখের সামনে অনেক গুলো হাসিমুখ দেখছি, যারা সারাদিন পানির মধ্যে যুদ্ধ করে , দুটো শুকনো টোস্ট আর গুড় খেয়েও প্রাণ খুলে হাসছে , আর প্রস্তুতি নিচ্ছে কালকের যুদ্ধের জন্য। গানটি বার বার বুকে এসে বাঁধছে ‘তোমার ভয় নেই মা , আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’

স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার চিত্র দেখল বাংলাদেশ। কয়েকটি জেলার পরিস্থিতি এতটাই অবনতি হয়েছে, যেখানে উদ্ধারকর্মীরাও পৌঁছাতে পারছেন না। এমন অবস্থায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ বন্যার্তদের সহযোগীতায় এগিয়ে এসেছেন। যাদের একজন ছোট পর্দার অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক।

 স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার চিত্র দেখল বাংলাদেশ। কয়েকটি জেলার পরিস্থিতি এতটাই অবনতি হয়েছে, যেখানে উদ্ধারকর্মীরাও পৌঁছাতে পারছেন না। এমন অবস্থায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ বন্যার্তদের সহযোগীতায় এগিয়ে এসেছেন। যাদের একজন ছোট পর্দার অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমক।
ইতোমধ্যেই নিজের একটি টিম নিয়ে বানভাসিদের উদ্ধারে ফেনী পৌছে গেছেন তিনি। সেখানে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বিভিন্ন উদ্যেগ নিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
ফেনৗতে পৌঁছে একটি বিষয় খারাপ লেগেছে চমকের। যেটা সম্প্রতি নিজ আইডি থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেছেন।
চমক লিখেছেন, ‘একটা বিষয় নিয়ে খারাপ লাগলো, প্রতিদিনই বোট নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে! যা নিয়ে সকাল থেকে সবাই ফেনী জেলা প্রশাসকের অফিসে প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা সময় নষ্ট করলো। বোট কারা পাবে, পেলেও কয়জন সেটাতে যাবে, কেনো যাবে, কোথায় যাবে, কী কী নিয়ে যাবে…এসব বিষয় নিয়ে ঝামেলা। কেউ কাউকে ছাড় দেবে না। এভাবে হলে আপনারা উদ্ধার করতে যাবেন কখন? অর্ধেক বেলাই যদি এভাবে শেষ করে ফেলেন!’
অভিনেত্রী আরও লেখেন, ‘সবাই শুধু কাছের এলাকাতে যেতে চাচ্ছে। ভেতরের দিকে কেউ খুব একটা আগ্রহী দেখলাম না। আজ থেকে শতভাগ ডেডিকেটেড টিম চাই। বাঘের মতো ক্ষিপ্র কাজের দক্ষ ছেলেগুলোকে আগে যেতে দিন প্লিজ। ফেনী জেলা প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন চমক। যেখানে দেখা যায়, ‘গ্রামের অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছে সঙ্গে হয়েছে তার টিমের সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। সেসব ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘তোমার ভয় নেই মা, আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’ এইটা শুধুমাত্র একটা গান না, এইটা জাতিগতভাবে আমাদের পরিচয়। আমরা প্রতিবাদী আমরা বিপ্লবী আমরা হার না মানা নির্ভীক যোদ্ধা।’
এ অভিনেত্রী বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি উল্লেখ করে লিখেছেন, যেকোনো দুর্যোগ, হোক সেটা প্রাকৃতিক অথবা মানবসৃষ্ট আমরা সেটাকে বুক পেতে হাসিমুখে প্রতিহত করতে পারি। আমরা যেমন রাজপথে দুহাত মেলে বুকে গুলি নিতে পারি, তেমনি বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি.
শেষে চমকের ভাষ্য, পৃথিবীর যত বড়ো পরাশক্তিই হোক না কেন , আমাদের ভাসিয়ে দেয়া উজাড় করে দেয়া , নিশ্চিহ্ন করে দেয়া এত সহজ না! কারণ আমরা শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়তে জানি। তাই আপাতত চোখের সামনে অনেক গুলো হাসিমুখ দেখছি, যারা সারাদিন পানির মধ্যে যুদ্ধ করে , দুটো শুকনো টোস্ট আর গুড় খেয়েও প্রাণ খুলে হাসছে , আর প্রস্তুতি নিচ্ছে কালকের যুদ্ধের জন্য। গানটি বার বার বুকে এসে বাঁধছে ‘তোমার ভয় নেই মা , আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’

ইতোমধ্যেই নিজের একটি টিম নিয়ে বানভাসিদের উদ্ধারে ফেনী পৌছে গেছেন তিনি। সেখানে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বিভিন্ন উদ্যেগ নিয়েছেন এই অভিনেত্রী।

ফেনৗতে পৌঁছে একটি বিষয় খারাপ লেগেছে চমকের। যেটা সম্প্রতি নিজ আইডি থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেছেন।

চমক লিখেছেন, ‘একটা বিষয় নিয়ে খারাপ লাগলো, প্রতিদিনই বোট নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে! যা নিয়ে সকাল থেকে সবাই ফেনী জেলা প্রশাসকের অফিসে প্রায় ৩-৪ ঘণ্টা সময় নষ্ট করলো। বোট কারা পাবে, পেলেও কয়জন সেটাতে যাবে, কেনো যাবে, কোথায় যাবে, কী কী নিয়ে যাবে…এসব বিষয় নিয়ে ঝামেলা। কেউ কাউকে ছাড় দেবে না। এভাবে হলে আপনারা উদ্ধার করতে যাবেন কখন? অর্ধেক বেলাই যদি এভাবে শেষ করে ফেলেন!’

অভিনেত্রী আরও লেখেন, ‘সবাই শুধু কাছের এলাকাতে যেতে চাচ্ছে। ভেতরের দিকে কেউ খুব একটা আগ্রহী দেখলাম না। আজ থেকে শতভাগ ডেডিকেটেড টিম চাই। বাঘের মতো ক্ষিপ্র কাজের দক্ষ ছেলেগুলোকে আগে যেতে দিন প্লিজ। ফেনী জেলা প্রশাসকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’

এর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন চমক। যেখানে দেখা যায়, ‘গ্রামের অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছে সঙ্গে হয়েছে তার টিমের সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। সেসব ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘তোমার ভয় নেই মা, আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’ এইটা শুধুমাত্র একটা গান না, এইটা জাতিগতভাবে আমাদের পরিচয়। আমরা প্রতিবাদী আমরা বিপ্লবী আমরা হার না মানা নির্ভীক যোদ্ধা।’

এ অভিনেত্রী বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি উল্লেখ করে লিখেছেন, যেকোনো দুর্যোগ, হোক সেটা প্রাকৃতিক অথবা মানবসৃষ্ট আমরা সেটাকে বুক পেতে হাসিমুখে প্রতিহত করতে পারি। আমরা যেমন রাজপথে দুহাত মেলে বুকে গুলি নিতে পারি, তেমনি বন্যার ছোবল থেকে আমাদের দেশটাকে বাঁচিয়েও আনতে পারি ।

ক্যাপশনের শেষে চমকের ভাষ্য, পৃথিবীর যত বড়ো পরাশক্তিই হোক না কেন , আমাদের ভাসিয়ে দেয়া উজাড় করে দেয়া , নিশ্চিহ্ন করে দেয়া এত সহজ না! কারণ আমরা শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়তে জানি। তাই আপাতত চোখের সামনে অনেক গুলো হাসিমুখ দেখছি, যারা সারাদিন পানির মধ্যে যুদ্ধ করে , দুটো শুকনো টোস্ট আর গুড় খেয়েও প্রাণ খুলে হাসছে , আর প্রস্তুতি নিচ্ছে কালকের যুদ্ধের জন্য। গানটি বার বার বুকে এসে বাঁধছে ‘তোমার ভয় নেই মা , আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

GIPHY App Key not set. Please check settings

Log In

Forgot password?

Forgot password?

Enter your account data and we will send you a link to reset your password.

Your password reset link appears to be invalid or expired.

Log in

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.